গায়েব হয়ে যাচ্ছে পঞ্চায়েত কর্মীদের পিএফের টাকা!

কলকাতা: সরকারি নজরদারি থাকলেও লুট হয়ে যাচ্ছে কর্মচারীদের পিএফের জমানো টাকা! নজিরবিহীন এই অভিযোগ উঠেছে প্রধানত ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের অন্তর্গত গ্রাম পঞ্চায়েতের কর্মীদের মধ্যে থেকেই৷ অভিযোগ, উধাও হয়ে যাচ্ছে তাদের পিএফের একাউন্টের টাকা৷ নকল নাম ভাঁড়িয়ে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত কর্মীদের লক্ষ লক্ষ টাকা লুটের ঘটনা ঘটছে৷ সরকারি ট্রেজারিতে পিএফ খাতে রাখা থেকে পঞ্চায়েত কর্মীদের জমানো টাকা৷ সেই

aa2a131e353c6a73dec6af0e74bc8c3c

গায়েব হয়ে যাচ্ছে পঞ্চায়েত কর্মীদের পিএফের টাকা!

কলকাতা: সরকারি নজরদারি থাকলেও লুট হয়ে যাচ্ছে কর্মচারীদের পিএফের জমানো টাকা! নজিরবিহীন এই অভিযোগ উঠেছে প্রধানত ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের অন্তর্গত গ্রাম পঞ্চায়েতের কর্মীদের মধ্যে থেকেই৷ অভিযোগ, উধাও হয়ে যাচ্ছে তাদের পিএফের একাউন্টের টাকা৷ নকল নাম ভাঁড়িয়ে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত কর্মীদের লক্ষ লক্ষ টাকা লুটের ঘটনা ঘটছে৷

সরকারি ট্রেজারিতে পিএফ খাতে রাখা থেকে পঞ্চায়েত কর্মীদের জমানো টাকা৷ সেই টাকায় প্রতিদিন লুট হয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ৷ নজিরবিহীন এই দুর্নীতির মুখে পড়ে গায়েব হয়ে যাচ্ছে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত কর্মীদের সঞ্চিত থাকা৷ উত্তর ২৪ পরগনা দেগঙ্গা স্বরূপনগর ও ধোনেখালি দু’নম্বর ব্লক এলাকার ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের কর্মীদের পিএফের টাকা তছরুপ হয়ে যাওয়ার বিষয়টি প্রথমে কর্মীদের নজরে আসে৷ প্রতি মাসে বেতন থেকে পিএফ খাতে সাধ্য অনুযায়ী টাকা জমা করার পর বছর শেষে সরকারের সঙ্গে হিসাব হাতে পান কর্মীরা৷ তখনই কর্মীরা জেনে যান পিএফ খাতে তাঁর নিজস্ব আয় থেকে সুদ মিলেছে কত টাকা জমা পড়েছে৷

কিন্তু গোটা রাজ্যে এমন কর্মরত প্রায় ১৮ হাজার ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত কর্মীরা চাইলেও জানতে পারছেন না তাঁদের পিএফের খাতে কত টাকা জমা পড়েছে৷ কোথায় গেল জমানো টাকা? এই আতঙ্ক থেকে খোঁজখবর করেন কর্মীরা৷ সামনে আসে বিপুল পরিমাণ দুর্নীতি হদিশ! নকল নাম ব্যবহার করে টাকা লোপাট হয়ে যাচ্ছে৷ গ্রাম পঞ্চায়েতের কর্মীদের কষ্টের ধন দীর্ঘদিন ধরে চলা এই দুর্নীতি প্রকাশ্যে এনেছেন কর্মীরাই৷ প্রশাসনের বিভিন্ন কেন্দ্রে বারেবারে অভিযোগ জানিয়েও কোনও সুরাহা মিলেনি৷ শেষ পর্যন্ত কর্মীরাই দুর্নীতির রহস্য উদ্ঘাটনে সচেষ্ট হন৷ তাদের তদন্তেই ফাঁস হয়েছে পিএফ থেকে টাকা লুট হয়ে যাওয়া পাহাড়প্রমাণ দুর্নীতি৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *