রতন টাটারকে ‘বশ’ করে লোভনীয় চাকরি পেলেন ২৭ বছরের যুবক!

নয়াদিল্লি: পেশায় ইঞ্জিনিয়ার হলেও আদতে অনেকের কাছেই তিনি ঈর্ষার পাত্র৷ কারণ বছর ২৭-এর শান্তনু নাইডু গত দেড় বছর ধরে ভারতের অন্যতম ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, সমাজসেবক তথা টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান রতন টাটার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন৷ যা খোদ শান্তনুর কাছেই এককথায় স্বপ্নের মতো৷ তাঁর কথায়, ‘‘মিস্টার টাটার অফিসে কাজ করার মাধ্যমে প্রত্যেকটা দিন, প্রত্যেকটা মুহূর্তই আমার কাছে

96b9c12e4a466a7fe8e79bf3ec36b2a1

রতন টাটারকে ‘বশ’ করে লোভনীয় চাকরি পেলেন ২৭ বছরের যুবক!

নয়াদিল্লি: পেশায় ইঞ্জিনিয়ার হলেও আদতে অনেকের কাছেই তিনি ঈর্ষার পাত্র৷ কারণ বছর ২৭-এর শান্তনু নাইডু গত দেড় বছর ধরে ভারতের অন্যতম ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, সমাজসেবক তথা টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান রতন টাটার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন৷ যা খোদ শান্তনুর কাছেই এককথায় স্বপ্নের মতো৷ তাঁর কথায়, ‘‘মিস্টার টাটার অফিসে কাজ করার মাধ্যমে প্রত্যেকটা দিন, প্রত্যেকটা মুহূর্তই আমার কাছে শিক্ষণীয়৷’’ শান্তনু কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেছেন৷

রতন টাটারকে ‘বশ’ করে লোভনীয় চাকরি পেলেন ২৭ বছরের যুবক!

গত ২০১৪ সালে শান্তনু পুনের টাটার কারখানায় অটোমোবাইল ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কাজ করতেন৷ সেসময় একটি ঘটনা থেকে তিনি পথচলতি কুকুরদের দুর্ঘটনা রুখতে অভিনব জ্যাকেট তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেন৷ যা দেখে রাতের অন্ধকারে পথচলতি কুকুরদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে৷ সেসময় গোটা বিষয়টি জানিয়ে শান্তনু রতন টাটাকে একটি চিঠি লেখেন তিনি৷

রতন টাটারকে ‘বশ’ করে লোভনীয় চাকরি পেলেন ২৭ বছরের যুবক!

পরে রতন টাটার নজরে আসে বিষয়টি৷ প্রথমে কোনও উত্তর না আসলেও একদিন হঠাৎই তিনি ডাক পান রতন টাটার মুম্বইয়ের অফিসে দেখা করার জন্য৷ সেখানে তিনি শান্তনুকে তাঁর কাজে সাহায্য করার জন্য আর্থিক সহায়তা করেন৷ এই ঘটনার পরেও বহুদিন ধরেই তিনি রতন টাটার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন বলে জানান শান্তনু৷

রতন টাটারকে ‘বশ’ করে লোভনীয় চাকরি পেলেন ২৭ বছরের যুবক!

কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জন করে তিনি যখন ফিরে আসেন, তখন পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তিনি ঠিক করেছিলেন, পশুচিকিৎসা প্রকল্পে কাজ করবেন৷ কিন্তু, আশ্চর্যজনক ভাবে দেখা যায়, মিস্টার টাটা আগে থেকেই তাঁর জন্য অন্য পরিকল্পনা করে রেখেছেন৷

রতন টাটারকে ‘বশ’ করে লোভনীয় চাকরি পেলেন ২৭ বছরের যুবক!

শান্তনুর কথায়, ‘‘পরিবর্তে ২০১৮ সালে তিনি আমাকে তাঁর অফিসে যোগ দিতে বলেছিলেন৷ তার পর থেকে আমি তাঁর অফিসে কাজ করছি৷’’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *