এই রেখাটি হাতে থাকলে আপনি হতে পারেন সৌভাগ্যের অধিকারী

জ্যোতিষ শাস্ত্রের কাজই হল মানুষের ভাগ্যের অজানা রহস্য উদ্ঘাটন করা। এই জ্যোতিষচর্চারই বিশিষ্ট একটি শাখা হস্তরেখাবিচার, যেখানে কোনও মানুষের হাতের রেখা বিশ্লেষণ করে তার ভাগ্যবিচার করা হয়। হস্তরেখাবিচার শাস্ত্রে সৌভাগ্যবান মানুষের বিশেষ কিছু লক্ষণ নির্ধারণ করা হয়েছে। তারই একটি হল হাতের মঙ্গলরেখা বা দ্বিতীয় জীবনরেখা। এবার তাকান উপরের ছবিটির দিকে। বাঁ পাশে যে রেখাটি দেখতে

082f1871b3e8660d8aa14044617f63e4

এই রেখাটি হাতে থাকলে আপনি হতে পারেন সৌভাগ্যের অধিকারী

জ্যোতিষ শাস্ত্রের কাজই হল মানুষের ভাগ্যের অজানা রহস্য উদ্ঘাটন করা। এই জ্যোতিষচর্চারই বিশিষ্ট একটি শাখা হস্তরেখাবিচার, যেখানে কোনও মানুষের হাতের রেখা বিশ্লেষণ করে তার ভাগ্যবিচার করা হয়। হস্তরেখাবিচার শাস্ত্রে সৌভাগ্যবান মানুষের বিশেষ কিছু লক্ষণ নির্ধারণ করা হয়েছে। তারই একটি হল হাতের মঙ্গলরেখা বা দ্বিতীয় জীবনরেখা।

এবার তাকান উপরের ছবিটির দিকে। বাঁ পাশে যে রেখাটি দেখতে পাচ্ছেন সেটি হল জীবনরেখা। এই রেখা সকলের হাতেই থাক‌ে। কিন্তু দ্বিতীয় যে রেখাটি রয়েছে জীবনরেখার ডানপাশে সেটিকে বলা হয় দ্বিতীয় জীবনরেখা বা মঙ্গলরেখা। জ্যোতিষশাস্ত্রমতে এই রেখা থাকে কেবল বিশেষ সৌভাগ্যবান মানুষদের হাতে। যাঁদের হাতে এই রেখা রয়েছে, বলা হয়, তাঁরা ঈশ্বরের বিশেষ সুরক্ষাকবচের দ্বারা আবৃত থাকেন। ফলে চট করে তাঁদের জীবনে কোনও বিপর্যয় ঘনিয়ে আসে না।

এই রেখাটি হাতে থাকলে আপনি হতে পারেন সৌভাগ্যের অধিকারীএবার দেখে নিন, আপনার নিজের হাতে রয়েছে কি না এই রেখা? নিজের ডান হাতের পাতাটি টানটান করে মেলে ধরুন চোখের সামনে। প্রথমে ছবি মিলিয়ে চিহ্নিত করুন নিজের জীবনরেখাটিকে। তারপর খুব ভাল করে খুঁটিয়ে দেখু‌ন, সেই রেখার ঠিক পাশাপাশি প্রায় সমন্তরালভাবে আর একটি রেখা দেখতে পাচ্ছেন কি না? রেখাটি আকারে জীবনরেখার তুলনায় ছোট হবে, এবং এর অবস্থান জীবনরেখার ডান বা বাঁ— যে কোনও পাশেই হতে পারে। এমনকী, এই ধরনের একাধিক রেখাও থাকতে পারে আপনার হাতে। একাধিক মঙ্গলরেখার উপস্থিতি অধিকতর সৌভাগ্যকে চিহ্নিত করে।

এই রেখা যদি আপনার হাতে থাকে তাহলে, জ্যোতিষ মতে, আপনি বিশেষ সৌভাগ্যের অধিকারী। আপনি জীবনে অত্যন্ত সুখী, এবং খুব অল্পেই আপনি সন্তুষ্ট হতে পারবেন। চট করে আপনাকে বিপদে-আপদে পড়তে হবে না। যদি গভীর কোনও সংকট আপনার জীবনে কখনও ঘনিয়েও আসে তাহলেও কোনও অলৌকিক উপায়ে সেই সংকট থেকে আপনি রক্ষা পাবেন। জীবনের যে কোনও স্বপ্ন অতি অল্প পরিশ্রমে আপনি বাস্তবায়িত করতে পারবেন। আর্থিক সংকট থেকেও আপনি জীবনভর সুরক্ষিত থাকতে পারবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *