এইসব দেশে যৌনতা অবাধ, সেক্স ট্যুরিজমের উপর ভিত্তি করে ঊর্ধ্বমুখী অর্থনীতিও

সেক্স ট্যুরিজম। অনেকেই হয়তো কথাটি শুনে ভ্রু কুঁচকাবেন। কিন্তু সত্যি বিশ্বে সেক্স ট্যুরিজমের কদর রয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশই এখন যৌনতা ভিত্তিতেই চলে পর্যটন শিল্প। সেখানে প্রচুর পর্যটকদের সমাগমও হয়। হাভোস্কোপ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের এক রিপোর্টে প্রকাশ পেয়েছে এই সব দেশ দেহব্যবসার অর্থের জন্য একাধিক দেশে অর্থনীতি গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। অনেক দেশই তাই সেক্স ট্যুরিজমের দিকে ঝুঁকছে। বিশ্বের পাঁচটি দেশ ইতিমধ্যেই সেক্স ট্যুরজমের হাত ধরেছে।

2615568d092556c8858104c0fd72887f

সেক্স ট্যুরিজম। অনেকেই হয়তো কথাটি শুনে ভ্রু কুঁচকাবেন। কিন্তু সত্যি বিশ্বে সেক্স ট্যুরিজমের কদর রয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশই এখন যৌনতা ভিত্তিতেই চলে পর্যটন শিল্প। সেখানে প্রচুর পর্যটকদের সমাগমও হয়। হাভোস্কোপ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের এক রিপোর্টে প্রকাশ পেয়েছে এই সব দেশ দেহব্যবসার অর্থের জন্য একাধিক দেশে অর্থনীতি গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। অনেক দেশই তাই সেক্স ট্যুরিজমের দিকে ঝুঁকছে। বিশ্বের পাঁচটি দেশ ইতিমধ্যেই সেক্স ট্যুরজমের হাত ধরেছে।

বিশ্বের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় জায়গা থাইল্যান্ড। সেক্স ট্যুরিজম এখানে সাধারণ ব্যাপার। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটকরা এসে অবাধ যৌনতা ভোগ করেন। অনেক সময়ই বিশ্বের অন্যদেশ থেকে যৌনকর্মীরাও এখানে আসেন। থাইল্যান্ডের অনেক জায়গা শুধুমাত্র যৌনতাকে কেন্দ্র করে সেজে উঠেছে। এখানকার রঙিন রাত যেন উদ্দামতায় মজে হাতছানি দেয় পর্যটকদের। এখানকার ম্যাসেজ পার্লার, স্পা ও নাইটক্লাবে চলে অবাধ যৌনতা। মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরই সেক্স ট্যুরিজমের রাস্তা বেছে নেয় থাইল্যান্ড। আর এর ফলে হু হু করে বাড়তে থাকে অর্থনীতি।

এই দেশের নাম উচ্চারণ করলেই ভেসে ওঠে দিয়েগো মারাদোনা ও লিওনেল মেসির কথা। কিন্তু এই দেশ শুধু ফুটবলপ্রেমী হিসেবে নয়, সেক্স ট্যুরিজমের জন্যও জগৎ বিখ্যাত। ১৮৮৭ সাল থেকে আর্জেন্টিনা সমকামিতাকে বৈধ ঘোষণা করে। এর পর থেকে আর্জেন্টিনা সমকামী দেহ ব্যবসায়ীদেরও চাহিদা তুঙ্গে। দেশের সরকারের তরফেও সমকামী পর্যটকদের আকর্ষণ করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেক্স ট্যুরিজমের কারণে বর্তমানে আর্জেন্টিনার অর্থনীতি বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। এ দেশে যৌন ব্যবসাও বৈধ।

 

 

এই দেশকে বলা হয় যৌন পর্যটনের পীঠস্থান। এখানকার সানি বিচ রিসর্টের সমুদ্র সৈকতে প্রতিদিন প্রায় হাজার খানেক যৌনকর্মী আসেন। তাঁদের মধ্যে নাকি অনেকেই দেশের বাসিন্দা নন। বিচের মধ্যেও চলে উদ্দাম যৌনতা। রাতে তা বাড়ে। শোনা যায় বুলগেরিয়ায় পর্যটকরা যান শুধুমাত্র সানি বিচ রিসর্টের জন্য। ইউরোপের আরও অনেক দেশেই যৌনতা নিয়ে কোনও ছুঁৎমার্গ নেই। কিন্তু বুলগেরিয়া যেন অন্য জগৎ।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এই দেশে অদ্বিতীয়। আর তার সঙ্গে সমান্তরালভাবে এগিয়ে চলেছে যৌনতা। এই দেশে ঘোরার খরচও বেশ সস্তা। ফলে পর্যটকদের কাছে এই দেশ অত্যন্ত জনপ্রিয়। এই দেশের সোসুয়া ও বোকা চিকা নামের দুটি শহর সেক্স ট্যুরিজমের জন্য বিখ্যাত। এখানকার রাস্তাঘাটেও চলে অবাধ ঘনিষ্ঠতা। এছাড়াও পান্তা কানা এবং পুয়ের্তো প্লাটার সহ একাধিক জায়গাতেও যৌনতা চলে হরদম। তাতে ইন্ধন জোগায় দুর্দান্ত রিসর্ট ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।

এই দেশকে বলা হয় দেহব্যবসার স্বর্গরাজ্য। শুধুমাত্র যৌনতাকে কেন্দ্র করে বছরে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে এই দেশ। স্পেনকে পর্ন ইন্ডাস্ট্রির রাজধানীও বলা হয়। এখানে সবচেয়ে বেশি পর্নোগ্রাফির শুটিং হয়। এখানে প্রকাশ্যে সেক্স পার্টিও হয়। এর নাম ‘সেক্স রুলে’। সেক্স এখানে জুয়ার মতো। পুরুষ ও নারী থাকেন অনেকজন। তাঁদের মধ্যে কারওর শরীরে লুকিয়ে থাকতে পারে এইসড। অতএব এর থেকে সাবধান থাকা বাঞ্ছনীয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *