padma bhushan
কলকাতা: অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত করল কেন্দ্রীয় সরকার। বৃহস্পতিবার পদ্ম সম্মান প্রাপকদের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। মোট ১১০ জনকে পদ্মশ্রী সম্মান দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছেন আট জন বাঙালি৷
দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের পদ্ম সম্মানে ভূষিত করা হয়। পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ এবং পদ্মশ্রী সম্মানে সম্মানিত করা হয়ে থাকে। এই বছর অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী ছাড়়াও পদ্মভূষণ পেলেন বাংলার বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী ঊষা উথুপও। এছাড়াও এই তালিকায় রয়েছেন কেরলের এম ফতিমা বিভী (মরণোত্তর), মহারাষ্ট্রের সাহিত্য সাংবাদিক হরমুসজি এন কামা, গুজরাতের চিকিৎসক তেজস মধুসূদন প্যাটেল, কেরলের ওলানচেরি রাজাগোপাল, মহারাষ্ট্রের দত্তত্রয় অম্বদাস মায়ালু ওরফে রাজদূত, লাদাখের তোগদান রিনপোচে (মরণোত্তর), মহারাষ্ট্রের পেয়ারেলাল শর্মা, বিহারের চন্দ্রেশ্বর প্রসাদ ঠাকুর, তামিলনাড়ুর বিজয়কান্ত (মরণোত্তর) এবং মহারাষ্ট্রের কুন্দন ব্যাস, কর্নাটকের শিল্পপতি সীতারাম জিন্দল, মহারাষ্ট্রের চিকিৎসক অশ্বিনী বালচাঁদ মেহতা, মহারাষ্ট্রের রাম নায়েক।
পদ্মশ্রী পুরস্কারের জন্য মোট ৩৪ জনের নাম ঘোষণা করেছে কেন্দ্র৷ এর মধ্যে বাংলা থেকে যে আট জন পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হয়েছেন তাঁরা হলেন- পুরুলিয়ার আদিবাসী পরিবেশকর্মী দুখু মাজি এবং ছৌ নাচের মুখোশ শিল্পী নেপালচন্দ্র সূত্রধর (মরণোত্তর)। এ ছাড়াও পদ্মশ্রীর তালিকায় রয়েছেন কলকাতার মৃৎশিল্পী সনাতন রুদ্র পাল এবং বীরভূমের ভাদু শিল্পী রতন কাহার। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের পদ্মশ্রী পেয়েছেন বাংলার একলব্য শর্মা এবং নারায়ণ চক্রবর্তী। শিল্পে পদ্মশ্রীতে ভূষিত হয়েছেন তাকদিরা বেগম এবং গীতা রায় বর্মণ।
এদিকে, সর্বোচ্চ সম্মান পদ্মবিভূষণ দেওয়া হয়েছে পাঁচজনকে। তাঁরা হলেন দক্ষিণী অভিনেতা চিরঞ্জীবী, বেঙ্কাইয়া নাইডু, তামিলনাড়ুর বিজয়ন্তীমালা বালি, পদ্ম সুব্রহ্মনিয়ম এবং বিহারের সমাজকর্মী বিন্দেশ্বর পাঠক (মরণোত্তর)।