সলমন খানকে হত্যার ষড়যন্ত্র, পুলিশের জালে মাস্টারমাইন্ড

মুম্বই: জুনে ফরিদাবাদের বাসিন্দা হত্যাকাণ্ডে জড়িত লরেন্স বিশ্বনাই গ্যাংয়ের একজন শার্প শুটারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জেরায় অভিযুক্ত জানিয়েছে অভিনেতা সালমান খানকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল তারা। পুলিশ জানায়, এই শার্প শুটার এই বছরের শুরুর দিকে বিষ্ণোইয়ের নির্দেশে মুম্বইয়ে একটি দল পরিচালনা করেছিল। বিষ্ণোই বর্তমানে রাজস্থানের একটি কারাগারে বন্দি রয়েছে।

e865273fed497bef56f20db851c59c47

 

মুম্বই: জুনে ফরিদাবাদের বাসিন্দা হত্যাকাণ্ডে জড়িত লরেন্স বিশ্বনাই গ্যাংয়ের একজন শার্প শুটারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জেরায় অভিযুক্ত জানিয়েছে অভিনেতা সালমান খানকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল তারা। পুলিশ জানায়, এই শার্প শুটার এই বছরের শুরুর দিকে বিষ্ণোইয়ের নির্দেশে মুম্বইয়ে একটি দল পরিচালনা করেছিল। বিষ্ণোই বর্তমানে রাজস্থানের একটি কারাগারে বন্দি রয়েছে।

পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত রাহুল ওরফে সাঙ্গা ওরফে বাবা ওরফে সুন্নি (২৭) ভুঁওয়ানের বাসিন্দা। ১৫ আগস্ট উত্তরাখণ্ড থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে ২৪ জুন এক রেশন ডিপোর মালিক ফরিদাবাদের বাসিন্দা প্রবীণকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। ডিসিপি রজনীশ দুগ্গল বলেছেন, “জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন উঠে এসেছে যে রাহুল জানুয়ারিতে মুম্বই গিয়েছিল। সালমান খান হত্যার জন্য ষড়যন্ত্র করতেই মুম্বই রওনা দিয়েছিল সে। সে সলমনের বান্দ্রার বাড়িতেও গিয়েছিল। এমনকী ওই এলেকায় দু'দিন গিয়ে থেকেছিল সে। অভিযুক্ত এই জঙ্গি সংগঠনের আর এক সদস্য বিষ্ণোই এবং সাম্পাত নেহরার নির্দেশে এই অভিযান পরিচালনা করেছিল।” হায়দরাবাদ থেকে সলমন খান হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত আর এক মাস্টারমাইন্ড নেহরাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

লরেন্স বিষ্ণোই হল বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের একজন সদস্য। পুলিশ জানায়, ১৯৯৯ সালে সলমন খান যোধপুরে দুটি কৃষ্ণকায় হরিণ শিকার করেছিলেন। তারপর থেকে বিষ্ণাই সম্প্রদায় সলমনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ পোষণ করছিল। ডিসিপি বলেন, “রাহুল বিষ্ণোইয়ের নির্দেশে এই অভিযান পরিচালনা করেছিল। তবে করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে তারা তাদের পরিকল্পনাটি পরবর্তী পর্যায়ে নিতে পারেনি।” নেহরা ছাড়া আর যে বিষ্ণোইয়ের ডানহাত ছিল সে ছিল এই রাহুল। সে ২০১৬ থেকে ২০১৮ এর মধ্যে সে ফরিদাবাদের ইএসআইসি হাসপাতালে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত ছিল। ২০১৮ সালে, তাকে অবৈধ অস্ত্র রাখার জন্য বাদখালের ক্রাইম ব্রাঞ্চ গ্রেপ্তার করেছিল। জামিনে মুক্তি পাওয়ার পরে, ২০১২ সালের আগস্টে সে বিষ্ণোই গ্যাংয়ে যোগদান করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *