প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেন পিছু ছাড়ছে না ইন্দোনেশিয়ার মানুষের। ২৩ ডিসেম্বরের সুনামি কেড়ে নিয়েছে ইন্দোনেশিয়ার ৪০০-র ওপর প্রাণ। সেই ধ্বংসস্তূপই এখনও সরানো সম্ভব হয়নি। এখনও সুনামি আতঙ্কে ভুগছেন মানুষজন। বহু মানুষের খোঁজ নেই। অনেকে গৃহহীন। এমন এক বিধ্বস্ত পরিস্থিতির মধ্যেই ফের বিরূপ প্রকৃতির রোশের মুখে ইন্দোনেশিয়া। শুক্রবার ফের ভূমিকম্পে কাঁপল দেশের মাটি। পাপুয়া বারাত প্রদেশে তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়। মাত্রা ছিল ৬.১, যা নেহাত কম নয়। ভূমিকম্পে ধ্বংসলীলার জন্য যথেষ্ট মাত্রায় কম্পন অনুভূত হতেই অনেকে বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। মানকওয়াড়ি শহরের ২৬ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। তবে ভূমিকম্পের মাত্রা তীব্র হলেও এদিন কোনও সুনামি সতর্কতা জারি হয়নি।
সুনামির ছ’দিন পর ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া
প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেন পিছু ছাড়ছে না ইন্দোনেশিয়ার মানুষের। ২৩ ডিসেম্বরের সুনামি কেড়ে নিয়েছে ইন্দোনেশিয়ার ৪০০-র ওপর প্রাণ। সেই ধ্বংসস্তূপই এখনও সরানো সম্ভব হয়নি। এখনও সুনামি আতঙ্কে ভুগছেন মানুষজন। বহু মানুষের খোঁজ নেই। অনেকে গৃহহীন। এমন এক বিধ্বস্ত পরিস্থিতির মধ্যেই ফের বিরূপ প্রকৃতির রোশের মুখে ইন্দোনেশিয়া। শুক্রবার ফের ভূমিকম্পে কাঁপল দেশের মাটি। পাপুয়া বারাত প্রদেশে তীব্র