গরমে মটন প্রীতি? নৈব নৈব চ! তাহলে খাবেন কী? পরামর্শ ডাক্তারদের

কলকাতা: যা গরম চলছে, কোনও বিশেষণই যথেষ্ট নয়। এই অবস্থায় চড়া রোদে বাইরে বেরনো মানেই ঘেমেনেয়ে স্নান করে যাওয়া। আর রোদ মাথায় লাগালে হিট স্ট্রোক, অবসন্নতা, মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া- কোনওটাই অস্বাভাবিক নয়। সুস্থ থাকতে লিটার লিটার জল খাওয়া, মাথায় টুপি দিয়ে এবং সুতির জামাকাপড় পরে বেরনোই যথেষ্ট নয়, জীবনযাপন ও খাওয়াদাওয়াতেই লুকিয়ে আছে সুস্থ

গরমে মটন প্রীতি? নৈব নৈব চ! তাহলে খাবেন কী? পরামর্শ ডাক্তারদের

কলকাতা: যা গরম চলছে, কোনও বিশেষণই যথেষ্ট নয়। এই অবস্থায় চড়া রোদে বাইরে বেরনো মানেই ঘেমেনেয়ে স্নান করে যাওয়া। আর রোদ মাথায় লাগালে হিট স্ট্রোক, অবসন্নতা, মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া- কোনওটাই অস্বাভাবিক নয়। সুস্থ থাকতে লিটার লিটার জল খাওয়া, মাথায় টুপি দিয়ে এবং সুতির জামাকাপড় পরে বেরনোই যথেষ্ট নয়, জীবনযাপন ও খাওয়াদাওয়াতেই লুকিয়ে আছে সুস্থ থাকার রহস্য। এমনটাই বলছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা।

তাঁদের সাফ কথা, যতই জিভে জল আসুক, বাঙালির ‘মটন প্রীতি’ কমাতেই হবে এ সময়। তার চেয়ে বরং ডাল-ভাত, সঙ্গে চারা মাছের হালকা ঝোলের মধ্যাহ্নভোজন সুস্থ রাখবে শরীর। শেষ পাতে টক দই হজমে সাহায্য করবে। সঙ্গে খান মরশুমি ফল। পান করুন প্রয়োজন অনুপাতে জল। কাজের প্রয়োজনে টো টো করে ঘোরা ক্লান্ত-অবসন্ন শরীরকে সজীব রাখতে লেবু-নুন-চিনির জল আর আম পোড়ার শরবতও বেশ কাজে দেবে।

গরম মানেই গ্লাসের পর গ্লাস জল পান— এমনটা ভাবারও কিন্তু কারণ নেই। মেনুতে খাবারে জলীয় অংশ বেশি থাকবে। আর ঘাম হলে শরীরে জলের ঘাটতি দূর করবে প্রয়োজন অনুপাতে জলপান। তবে বাচ্চাদের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখবেন। যদি দেখেন ডায়ারিয়া ও বমি শুরু হয়েছে, নুন-চিনির জল বা ওআরএস দেবেন। ডাবের জলও ওদের শরীরের পক্ষে প্রয়োজনীয় আয়রন জোগাবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *