মুম্বই: ছোট পর্দার গ্ল্যামারাস অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম শ্বেতা তিওয়ারি৷ বসয় বাড়লেও, তা বোঝার উপায় নেই৷ শরীর চুঁইয়ে পরছে লাস্য৷ বয়স তাঁর কাছে শুধু একটি সংখ্যামাত্র৷ এমনকি মেয়ে পলক তিওয়ারিকেও রীতিমতে টেক্কা দেন বছর একচল্লিশের অভিনেত্রী। পলকের চেয়েও যেন বেশি হট তিনি। তাঁর ফ্যাশন সেন্স এক কথায় অসাধারণ৷ তাঁর গ্ল্যামারাস লুক দেখে বোঝা দায় দুই সন্তানের মা তিনি৷
আরও পড়ুন- ‘একটা ছোট্ট বাঁদর আসছে’, শুরু তোড়জোড়! বিপাশার সাধের অনুষ্ঠানে বিশেষ চমক
সম্প্রতি বোল্ড ব্ল্যাক পোশাকে রাতের ঘুম উড়িয়েছেন শ্বেতা৷ কালো বডিকন ড্রেসে তিনি হয়ে উঠেছিলেন মোহময়ী৷ তাঁকে দেখে বোঝা মুশকিল শ্বেতার আসল বয়স কত৷ নতুন লুকে শ্বেতাকে দেখে ঘাম ঝরেছে নেটিজেনদের৷ শ্বেতার স্টাইলিশ লুকের প্রতিটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। এদিন হট ড্রেস পরে একটি অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন তিনি। সেই পোশাকের সঙ্গে তাঁর অসাধারণ ব্যক্তিত্ব সকলেরই নজর কাড়ে৷
শ্বেতার ব্যক্তিত্ব তাঁর লুককে যেন বিশেষ কমপ্লিমেন্ট দিচ্ছিল। কনফিডেন্স লেভেল তাঁকে করে তুলেছিল অনন্যা। সেই সঙ্গে তিনি নিউকামারদের জন্য সেট করে দেন ফ্যাশন গোলস। শ্বেতা টেলিভিশন দুনিয়ার স্টাইলিশ ডিভা। প্রচুর ফ্যান ফলোয়িং রয়েছে তাঁর। ভক্তদের প্রচুর ভালোবাসা কুড়িয়েছেন৷ পেশাগত জীবনে শ্বেতার সাফল্য আকাশ ছোঁয়া৷ তবে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন বরাবরই বিতর্কে ঘেরা। দু’বার বিয়ের পিড়িতে বসেছেন অভিনেত্রী৷ কিন্তু দু’বারই তাঁর সংসার ভেঙে গিয়েছে। তবে তিনি নেটপাড়ায় সাহাসী অভিনেত্রী হিসাবেই পরিচিত৷ নেটদুনিয়ায় হট সেনশেসন এখন শ্বেতা৷
এদিন শ্বেতা তাঁর সহ-অভিনেতাদের সঙ্গে মুম্বইয়ে একটি ইভেন্টে অংশ নিতে এসেছিলেন। সেখানেই তিনি হট এবং সেক্সি ড্রেসে ধরা দেন। কালো পোশাকে তাঁর অসাধারণ ট্রান্সফরমেশন হাইলাইট হয়। এমনকী তাঁর স্টাইলিংয়ের আবেদন দেখেও মুদ্ধ হয়েছিলেন মানুষ। কালো পোশাকে শ্বেতা হয়ে উঠেছিলেন আরও স্মার্ট৷
বেশিরভাগ সময়েই তিনি ধরা দিয়েছেন নেক্সট ডোর গার্ল লুকে। তবে সুযোগ পেলেই নিজের হট ছবি শেয়ার করতেও ভোলেন না ‘কসৌটি জিন্দেগি কি’র প্রেরণা৷ লাস্যে ভরা শরীর চুঁইয়ে পরে যৌবন। চকচকে শরীরে রাতের ঘুম কেড়েছেন শ্বেতা৷
এদিন মুম্বইয়ের ফ্যাশন ডিজাইনার আশিস কুমারের ডিজাইন করা একটি কালো রং-এর ফ্লোর লেন্থ গাউন পরেছিলেন শ্বেতা। যা তাঁকে করে তুলেছিল স্বপ্নের রানি৷ এই পোশাকটি তৈরি করতে সি-থ্রু ফ্যাব্রিক সহ শিমারি ফ্যাব্রিকও ব্যবহার করা হয়। যা এক ধরনের ট্রান্সলুসেন্ট ফ্যাব্রিক। পোশাকের প্যাটার্নে একটি সাহসী টাচ রাখা হয়েছিল। যা বুকের নিচে হরাইজন্টাল হেমলাইনের সঙ্গে অসাধারণ ওমফ ফ্যাক্টর তৈরি করেছিল।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”YouTube video player” width=”560″>