মরশুমের প্রথম ডার্বি জিতে উত্তেজনা তুঙ্গে ইস্টবেঙ্গল শিবিরে। ৩-২ গোলে হারায় মোহনবাগানকে। গত প্রায় ৩৩ মাস পরে ডার্বি জয়ের স্বাদ পেল লাল-হলুদ জার্সি। যদিও ম্যাচের শুরুতেই ১৩ মিনিটে মোহনবাগানকে গোল করে এগিয়ে দেন আজহারউদ্দিন মল্লিক। গোল খাওয়ার পর থেকেই যেন ক্ষিপ্ত বাঘের মতো খেলায় ফিরে আসে ইস্টবেঙ্গল। ১৭ মিনিটের মাথায় জবি জাস্টিনের পাস থেকে গোল করে সমতা ফেরান রালতে। দাপট নিয়ে মোহনবাগানের রক্ষণে হামলা চালাতে থাকে লাল-হলুদ ব্রিগেড। ৪৩ মিনিটের মাথায় ফের রালতের হেড থেকে দুরন্ত ভলিতে গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে দেন জবি জাস্টিন। প্রথমার্ধ শেষ হয় ২-১ গোলে। বিরতির পর থেকে চাপ বাড়ায় মোহনবাগানও। কিন্তু ৫৯ মিনিটের মাথায় জাস্টিনকে কড়া ট্যাকল করতে গিয়ে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বাগান অধিনায়ক কিংসলে। তার কিছুক্ষণ পরেই নিজের দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান বাড়ান রালতে। ১০ জন হয়েও আক্রমণের তীব্রতা বাড়ায় সবুজ-মেরুন জার্সি। বেশ কয়েকবার সুযোগ পেয়েও ইস্টবেঙ্গলের রক্ষণে আটকে যান মোহনবাগানের ফৈয়াজ, দিপান্ডা ডিকা, কিনোওয়াকিরা। তবে ৭৪ মিনিটের মাথায় বক্সের বাইরে থেকে ডান পায়ের জোরালো শটে গোল করে ব্যবধান কমান দিপান্ডা ডিকা। স্বাভাবিকভাবেই, শেষদিকে মরিয়া ডিফেন্স করতে থাকে ইস্টবেঙ্গল। ১ গোলে পরাজিত থেকেই মাঠ ছাড়তে হয় বাগান শিবিরকে।
মরশুমের প্রথম ডার্বি জয় ইস্টবেঙ্গলের
মরশুমের প্রথম ডার্বি জিতে উত্তেজনা তুঙ্গে ইস্টবেঙ্গল শিবিরে। ৩-২ গোলে হারায় মোহনবাগানকে। গত প্রায় ৩৩ মাস পরে ডার্বি জয়ের স্বাদ পেল লাল-হলুদ জার্সি। যদিও ম্যাচের শুরুতেই ১৩ মিনিটে মোহনবাগানকে গোল করে এগিয়ে দেন আজহারউদ্দিন মল্লিক। গোল খাওয়ার পর থেকেই যেন ক্ষিপ্ত বাঘের মতো খেলায় ফিরে আসে ইস্টবেঙ্গল। ১৭ মিনিটের মাথায় জবি জাস্টিনের পাস থেকে গোল