উল্টোডাঙার মুচিবাজার এলাকায় ধুন্ধুমার। শুক্রবার রাতে স্থানীয় মাঠে ব্যাডমিন্টন খেলছিলেন কয়েকজন যুবক। সেই সময়ে রতন দাস ওরফে হাবা নামে স্থানীয় এক দুষ্কৃতী দলবল নিয়ে ব্যাডমিন্টন খেলার লাইট বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ। প্রতিবাদ করলে প্রাণে মারার হুমকিও দেয় দুষ্কৃতীরা। শনিবার, এলাকার লোকজন রতনের রাড়ি, দোকান ও অনুষ্ঠান বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। আক্রমণে আহত হন রতন দাসের স্ত্রীও। উল্টোডাঙা থানার পুলিস গিয়ে প্রথমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। ঘটনাস্থলে যান স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী সাধন পাণ্ডে। তাঁকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। একই সময়, এলাকায় দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য বন্ধের দাবিতে উল্টোডাঙা মেন রোড অবরোধ করা হয়। পরে পুলিস বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনায় ইতিমধ্যে দুজনকে গ্রেফতার করেছে উল্টোডাঙা থানার পুলিস। কিন্তু মূল অভিযুক্ত হাবা এখনও পলাতক।
খেলা ঘিরে মুচিবাজারে ধুন্ধুমার
উল্টোডাঙার মুচিবাজার এলাকায় ধুন্ধুমার। শুক্রবার রাতে স্থানীয় মাঠে ব্যাডমিন্টন খেলছিলেন কয়েকজন যুবক। সেই সময়ে রতন দাস ওরফে হাবা নামে স্থানীয় এক দুষ্কৃতী দলবল নিয়ে ব্যাডমিন্টন খেলার লাইট বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ। প্রতিবাদ করলে প্রাণে মারার হুমকিও দেয় দুষ্কৃতীরা। শনিবার, এলাকার লোকজন রতনের রাড়ি, দোকান ও অনুষ্ঠান বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। আক্রমণে আহত হন রতন