চা-ওয়ালাই চা শ্রমিকদের কথা ভাবছেন না। এবার এমনটাই অভিযোগ অসমের চা শ্রমিকদের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন ‘অসম চা মজদুর সংঘ’ বা এসিএমএসের। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রূপেশ গোয়ালা জানান, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নিজেকে চা-ওয়ালা বলে দাবি করেন। কিন্তু কেন্দ্র ও রাজ্যে বিজেপির সরকার থাকা সত্ত্বেও চা শ্রমিকদেরই না খেয়ে মরার দশা হয়েছে। গত লোকসভা নির্বাচনে অসমে বেশ কয়েকটি সভা করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সেসময় চা শ্রমিকদের নুন্যতম দৈনিক মজুরি ৩৫০ টাকা করার আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু আজও সেই প্রতিশ্রতি পূরণ হয়নি। সূত্রের খবর, অসমের অঞ্চলভেদে চা শ্রমিকদের মজুরি আলাদা। অসমের বারাক উপত্যকায় শ্রমিকদের ১৪৫ টা মজুরি দেওয়া হয়। আবার ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় ১৬৭ টাকা মজুরি দেওয়া হয়। সর্বত্র এক মজুরি চালুর দাবি জানিয়েছে শ্রমিক সংগঠনগুলি। কিন্তু সেই দাবিও এখনও পূরণ হয়নি। এদিকে অসম সরকার ও এসিএমএসের মধ্যে চুক্তি শেষ হয়ে গেছে ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর। অন্যান্য চা শ্রমিকদের সংগঠনের মেয়াদ শেষ। এতদিন পেরিয়ে গেলেও চুক্তি নবীকরণ হয়নি। মাঝখানে অন্তবর্তীকালীন ৩০ টাকা ভাতা বাড়ানো হয়েছিল। কথা ছিল ২০১৮ সালের জানুয়ারির এক তারিখ থেকেই এই বর্ধিত ভাতা মিলবে। কিন্তু পরে সেটা পিছিয়ে মার্চ থেকে শুরু করা হয়। কিন্তু নূন্যতম মজুরির বিষয়টি নিয়ে এখনও নীরব মোদি।
এবার চা-ওয়ালা প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধেই ক্ষোভ চা শ্রমিকদের
চা-ওয়ালাই চা শ্রমিকদের কথা ভাবছেন না। এবার এমনটাই অভিযোগ অসমের চা শ্রমিকদের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন ‘অসম চা মজদুর সংঘ’ বা এসিএমএসের। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রূপেশ গোয়ালা জানান, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নিজেকে চা-ওয়ালা বলে দাবি করেন। কিন্তু কেন্দ্র ও রাজ্যে বিজেপির সরকার থাকা সত্ত্বেও চা শ্রমিকদেরই না খেয়ে মরার দশা হয়েছে। গত লোকসভা নির্বাচনে অসমে বেশ কয়েকটি