দিল্লিতে কর্মহীন বাংলার স্বর্ণশিল্পীরা। দূষণের নোটিস দিয়ে ইতিমধ্যেই তাদের ৪০ টি দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কোনও নোটিস ছাড়াই তাদের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার স্বর্ণশিল্পীরা। আরও ১০৩টি দোকানে ইতিমধ্যেই নোটিস পাঠানো হয়েছে। এই ব্যবসার ফলে দিল্লিতে দূষণের মাত্রা বাড়ছে বলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেই উল্লেখ রয়েছে নোটিসে। কর্মহীন হয়ে বহু স্বর্ণশিল্পীরাই ফিরে আসছেন বাংলায়। এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত প্রায় দেড়লক্ষ কর্মী বর্তমানে কর্মহীন বলে জানিয়েছেন দিল্লি স্বর্ণকার সংস্থার জেনারেল সেক্রেটারি বিভাসচন্দ্র মাইতি। স্বর্ণশিল্পীদের সমস্যায় তাঁদের পাশে এসে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত হওয়ার পরেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে একটি চিঠি দিয়েছেন। দিল্লিতে বাংলার স্বর্ণশিল্পীরা যাতে কর্মহীন না হয়ে পড়েন সে দিকে নজর দিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।এখন তাঁর দিকেই তাকিয়ে দিল্লির স্বর্ণশিল্পীরা।
রাজধানীর স্বর্ণশিল্পীদের পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী
দিল্লিতে কর্মহীন বাংলার স্বর্ণশিল্পীরা। দূষণের নোটিস দিয়ে ইতিমধ্যেই তাদের ৪০ টি দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কোনও নোটিস ছাড়াই তাদের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার স্বর্ণশিল্পীরা। আরও ১০৩টি দোকানে ইতিমধ্যেই নোটিস পাঠানো হয়েছে। এই ব্যবসার ফলে দিল্লিতে দূষণের মাত্রা বাড়ছে বলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেই উল্লেখ রয়েছে নোটিসে। কর্মহীন হয়ে বহু