দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কথা বলতে বলতে প্রাইভেট টিউটরের গালে চুমু দিয়েছিল মহেশতলার শ্যামপুরের একটি স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্র। আচমকা এই ঘটনায় হতবাক হয়ে ওই দিদিমণি পড়ুয়াকে জিজ্ঞাসা করেন, এটা কী হল? ভুল বুঝতে পেরে ওই ছাত্র ক্ষমা চেয়ে বাড়ি চলে যায়। কিন্তু মন দিয়ে এটা মেনে নিতে পারেননি ওই দিদিমণি। তিনি তাঁর স্বামীকে বিষয়টি জানান। ওই ব্যক্তি তখন মনে করেন, এটি ইচ্ছেকৃত করেছে ওই পড়ুয়া। তাঁর পরিকল্পনা মাফিক ওই দিদিমণি অষ্টম শ্রেণীর ওই ছাত্রকে ফেরে ডেকে নিয়ে আসে বাড়িতে। কিন্তু তাকে তিনি বুঝতে দেননি, ওই বাড়িতে তাঁর স্বামী ও দেওর রয়েছেন। কিন্তু এদিনও সেই একইভাবে কথা বলতে বলতেই ওই ছাত্রকে দিদিমণির গালে চুমু দেয়। তখনই দিদিমণির স্বামী এবং তাঁর ভাই মিলে ছাত্রকে বেধড়ক মার দেন। এমনকী, একটি মুচলেকা লিখিয়ে এবং অডিও রেকর্ডিং করে হুমকি দেন, কাউকে সে যদি মারধরের কথা বলে তাহলে ওই রেকর্ডিং পুলিশকে দেওয়া হবে। কিন্তু বাড়ি ফিরে ছাত্রের বাবা ছেলেকে চালচলনে সন্দেহ ঠেকতে দেখে জিজ্ঞাসা করেন এবং তারপরই তিনি জানতে পেরে থানার দ্বারস্থ হন। পুলিশ তদন্তে নেমে অভিযুক্ত দু’জনকে গ্রেপ্তার করে।
শিক্ষিকাকে চুম্বন! পরে ছাত্রকে বাড়িতে ডেকে শিক্ষা
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কথা বলতে বলতে প্রাইভেট টিউটরের গালে চুমু দিয়েছিল মহেশতলার শ্যামপুরের একটি স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্র। আচমকা এই ঘটনায় হতবাক হয়ে ওই দিদিমণি পড়ুয়াকে জিজ্ঞাসা করেন, এটা কী হল? ভুল বুঝতে পেরে ওই ছাত্র ক্ষমা চেয়ে বাড়ি চলে যায়। কিন্তু মন দিয়ে এটা মেনে নিতে পারেননি ওই দিদিমণি। তিনি তাঁর স্বামীকে বিষয়টি