কলকাতা: সামনে বড়দিন, ইংরেজি নতুন বছরের সূচনা। শারদোৎসবের পর আবার এক উৎসবের মরশুম। তাই এই সময়েও শহরের নাগরিকরা যাতে ভেজালমুক্ত খাবার খেতে পারেন, তার জন্য এখন থেকেই ধরপাকড় শুরু করল কলকাতা পুরসভার খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধ বিভাগ। বড়দিন মানেই কেক, পেস্ট্রি। সোমবার মধ্য ও দক্ষিণ কলকাতার বেশ কিছু জায়গায় বেকারি কারখানায় হানা দেন কলকাতা পুরসভার এই বিভাগের আধিকারিক, কর্মীরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি মেয়র তথা এই বিভাগের দায়িত্বে থাকা অতীন ঘোষ। তিনি জানান, এদিন আলিমুদ্দিন স্ট্রিট, শিয়ালদহ এবং বেহালা এলাকার ১৭টি বেকারিতে অভিযান চালানো হয়েছে। বেশিরভাগ বেকারির পরিবেশ, কাঁচামাল ঠিকঠাকই মিলেছে। এই কারখানাগুলির কয়েকটি থেকে ৬-৭টি নমুনা সংগ্রহ করে আনা হয়েছে পুরসভার নিজস্ব পরীক্ষাগারে খাদ্যগুণ খতিয়ে দেখার জন্য। এই অভিযান আজ, মঙ্গলবারও চলবে। উৎসবের মরশুম অর্থাৎ ‘নিউ ইয়ার’ উদযাপন পর্যন্ত আচমকা অভিযান চালানো হবে বিভিন্ন খাবারের দোকান, হোটেল, রেস্তরাঁয়।
বড়দিনের আগে বেকারিতে হানা পুরসভার
কলকাতা: সামনে বড়দিন, ইংরেজি নতুন বছরের সূচনা। শারদোৎসবের পর আবার এক উৎসবের মরশুম। তাই এই সময়েও শহরের নাগরিকরা যাতে ভেজালমুক্ত খাবার খেতে পারেন, তার জন্য এখন থেকেই ধরপাকড় শুরু করল কলকাতা পুরসভার খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধ বিভাগ। বড়দিন মানেই কেক, পেস্ট্রি। সোমবার মধ্য ও দক্ষিণ কলকাতার বেশ কিছু জায়গায় বেকারি কারখানায় হানা দেন কলকাতা পুরসভার এই