আজ বিকেল: ফসল নষ্ট করেছে মলিকবিহীন গরু।ধান ক্ষেতে ও অন্যান্য সবজির মাঠে ঢুকে পড়ে ফসল নষ্ট করছিল এন্তার।তাই গরু গুলিকে আটক করে রাখল চাষীরা। বলাবাহুল্য একটা দুটো গরু নয়, প্রায় সাত থেকে আটশো গরু ,যাদেরকে এক কথায় বেওয়ারিশ গরু বলা যেতে পারে।এই গরু গুলির মালিক কারা তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ক্ষুব্ধ চাষীরা ওই বেওয়ারিশ গরু গুলিকে স্থানীয় স্কুল স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মধ্যে তালা বন্দি করে রাখায় পঠনপাঠন মাথায় উঠেছে। প্রশাসনিক কর্তাদের বিষয়টি জানিয়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ।একইভাবে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের তরফে অভিযোগ জমা পড়েছে।খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়েছে স্থানীয় থানার পুলিশ তবে তাতে লাভ কিছু হয়নি।এলাকার চাষীদের ক্ষোভের মুখে পুলিশকে পিছু হটতে হয়েছে। জানা গিয়েছে , ক্ষুব্ধ চাষীদের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি মেটানোর চেষ্টা করছেন পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা
Aligarh: Around 700-800 stray cows were kept locked inside a govt school & primary health centre in Gorai by farmers on Dec 24&25 for destroying crops. A farmer says,”The cows are destroying crops. We’ve been demanding cow shelters from govt but no action is being taken.” (26.12) pic.twitter.com/zh3qCD8TDo
— ANI UP (@ANINewsUP) December 27, 2018
চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর প্রদেশের আলীগড়ের সারথাস জেলার ঘরাই এলাকায়। এই প্রসঙ্গে জেলা পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে,গত দেড় বছরে উত্তরপ্রদেশে অনেক হামলা হয়েছে । হামলাকারীরা গরু নিয়ে যাওয়া লোকজনকে মেরে ফেললেও আক্রান্তদের সঙ্গে থাকো গরু গুলির জন্য কোন নির্দিষ্ট আশ্রয়ের বন্দোবস্ত করেনি।এর ফলে প্রায় গোটা আলিগড় জুড়েই মালিকবিহীন গরুর সংখ্যা বাড়ছিল পাল্লা দিয়ে। এই গরু গুলিই খাবারের সন্ধানে ধানের গোলায় হানা দিচ্ছিল। বারবার একই ঘটনা ঘটায় স্থানীয় চাষীরা এই পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হন। যদি খুব শিগগির বেওয়ারিশ গরু গুলোর জন্য প্রশাসন সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা না করে তাহলে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যাবেন বিক্ষুব্ধ চাষিরা।