বড়দিনে বাঘ দর্শন। না, চিড়িয়াখানা নয়, খাস তালুক সুন্দরবনেই দেখা মিলল দক্ষিণরায়ের। বড়দিন উপলক্ষ্যে পর্যটকরা ভিড় জমিয়েছেন পাথরপ্রতিমা গ্রাম পঞ্চায়েতের ভাগবৎপুরের আশপাশের অঞ্চলে। ভাগবৎপুর কুমির প্রকল্পে কুমির সহ হরিণ, কচ্ছপ, নানা রঙের পাখি আর গভীর অরণ্যেই টানে হাজির পর্যটকেরা। মঙ্গলবার, সকালে কুমির প্রকল্পের কাছেই ধনচির জঙ্গলে হঠাৎই দেখা বাঘমামার। আর তার গর্জনে লঞ্চে বসেও বুক দুরুদুরু সবার। তাকে দেখে পর্যটকরা যত খুশি, দক্ষিণরায় কি আদৌ তত খুশি হয়েছেন? তাঁর গুরু গম্ভীর গর্জন শুনে অবশ্য সে সব কিছু বোঝার উপায় নেই। লঞ্চে থাকা পর্যটকরা অবশ্য ক্যামেরা বন্দি করে ফেলেন বাঘের পদচারণা ও গর্জন। তার কিছু দূরে একঝাঁক হরিণেরও দেখা মেলে। সব মিলিয়ে সুন্দরবনে বেড়াতে গিয়ে বড়দিন সার্থক বলে মনে করছেন পর্যটকরা। যে কোনও রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে সতর্ক নজরদারি চালাচ্ছে পুলিস প্রশাসন।
সুন্দরবনে দক্ষিণরায়ের দর্শন
বড়দিনে বাঘ দর্শন। না, চিড়িয়াখানা নয়, খাস তালুক সুন্দরবনেই দেখা মিলল দক্ষিণরায়ের। বড়দিন উপলক্ষ্যে পর্যটকরা ভিড় জমিয়েছেন পাথরপ্রতিমা গ্রাম পঞ্চায়েতের ভাগবৎপুরের আশপাশের অঞ্চলে। ভাগবৎপুর কুমির প্রকল্পে কুমির সহ হরিণ, কচ্ছপ, নানা রঙের পাখি আর গভীর অরণ্যেই টানে হাজির পর্যটকেরা। মঙ্গলবার, সকালে কুমির প্রকল্পের কাছেই ধনচির জঙ্গলে হঠাৎই দেখা বাঘমামার। আর তার গর্জনে লঞ্চে বসেও বুক