কলকাতা: আগামী ১৫ জানুয়ারির আগে রথযাত্রা শুরুর সম্ভাবনা কম বলেই মনে করতে শুরু করেছেন রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। সুপ্রিম কোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ জরুরি ভিত্তিতে রথযাত্রা মামলার শুনানিতে রাজি না হওয়ায় এই ধারণা বদ্ধমূল হয়েছে বিজেপির অন্দরে। এই অবস্থায় ২৯ জানুয়ারির প্রস্তাবিত ব্রিগেড সমাবেশ ঘিরেও অনিশ্চয়তার মেঘ জমতে শুরু করেছে। তবে মাঝের দিনগুলিতে কলকাতায় বড় আকারে আইন অমান্য এবং রাজ্যে কৃষকদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষিনীতির গুণ গাওয়ার বিকল্প কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্য বিজেপি। বস্তুত, ২ জানুয়ারির আগে বিজেপির পক্ষে আদালতে যাওয়ার সমস্ত রাস্তাই বন্ধ। অন্য দিকে ২ তারিখে সুপ্রিম কোর্ট খোলার পর রথযাত্রার ছাড়পত্র মিললেও যাত্রা শুরুর ক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যা আছে। কেননা, জানুয়ারির ১১ এবং ১২ তারিখ দিল্লিতে বসছে বিজেপির জাতীয় পরিষদের বৈঠক। গোটা দেশ থেকে হাজার দশেক বিজেপি নেতা তাতে অংশ নেবেন। বাংলার জেলাস্তরের নেতারাও সেখানে হাজির থাকবেন। ফলে কোনও ভাবেই তার আগে রথযাত্রা শুরু করতে পারবেন না দিলীপ ঘোষরা। তার উপর ১৫ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি, গঙ্গাসাগর মেলা। এই সব বিষয় মাথায় রেখেই বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানিয়েছেন, ১৫ জানুয়ারির পর যাত্রা শুরু হতে পারে। ব্রিগেড নিয়ে অনিশ্চয়তার ইঙ্গিতও মিলেছে দিলীপের কথায়। তাঁর মন্তব্য, ‘২৯ জানুয়ারি আমাদের ব্রিগেড জনসভার কথা ছিল। তাতে প্রধান বক্তা ছিলেন নরেন্দ্র মোদী। তাঁর দপ্তর থেকে সবুজ সঙ্কেতও চলে এসেছিল। এখন যাত্রা কবে শুরু হবে তার উপরেই সব কিছু নির্ভর করছে।’
রথের পর এবার অনিশ্চিত বিজেপি ব্রিগেড সমাবেশ
কলকাতা: আগামী ১৫ জানুয়ারির আগে রথযাত্রা শুরুর সম্ভাবনা কম বলেই মনে করতে শুরু করেছেন রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। সুপ্রিম কোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ জরুরি ভিত্তিতে রথযাত্রা মামলার শুনানিতে রাজি না হওয়ায় এই ধারণা বদ্ধমূল হয়েছে বিজেপির অন্দরে। এই অবস্থায় ২৯ জানুয়ারির প্রস্তাবিত ব্রিগেড সমাবেশ ঘিরেও অনিশ্চয়তার মেঘ জমতে শুরু করেছে। তবে মাঝের দিনগুলিতে কলকাতায় বড় আকারে আইন