দার্জিলিং: অন্যদিকে, দার্জিলিংয়ে পর্যটকদের ভিড় কমে যাওয়ার কোন লক্ষণ নেই। দার্জিলিং পাহাড়ে এই মুহূর্তে ঠান্ডাও প্রচুর পড়েছে। শুধু তাই নয়, ঠান্ডার সঙ্গে বৃষ্টি হওয়ারও সম্ভবনাও আছে। দার্জিলিংয়ের ট্যূরিস্ট পয়েন্ট টাইগার হিলে প্রতিদিন পাঁচ থেকে ছয়শো পর্যটকের আনাগোনা চলছে। বড়দিনের উৎসব ও নতুন বছরের কারণের জন্যই এই ভিড় উপচে পড়েছে। দার্জিলিং ট্যূর অ্যান্ড ট্রাভেলস অ্যাসোসিয়েশনের তরফে নিমা শেরপা বলেন, আগামী ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত পর্যটকদের ঠাসা বুকিং রয়েছে। অনলাইনে পর্যটকরা জানতে চাইছেন পাহাড়ে আবার কবে তুষারপাত হবে। আমরা তুষারপাতের সম্ভাবনার কথাই বলছি পর্যটকদের। গত বছর বড়দিনের উৎসব ও নতুন বছরে পর্যটকদের এরকম ভিড় ছিল না। পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রতিদিন ২০০ কাছকাছি পর্যটক আসছেন পাহাড়ে। পাহাড়ের ৬০ শতাংশ হোটেলই বুকিং শেষ।
বরফে ঢাকছে সান্দাকফু, দার্জিলিংয়ের পর্যটকের ঢল
দার্জিলিং: অন্যদিকে, দার্জিলিংয়ে পর্যটকদের ভিড় কমে যাওয়ার কোন লক্ষণ নেই। দার্জিলিং পাহাড়ে এই মুহূর্তে ঠান্ডাও প্রচুর পড়েছে। শুধু তাই নয়, ঠান্ডার সঙ্গে বৃষ্টি হওয়ারও সম্ভবনাও আছে। দার্জিলিংয়ের ট্যূরিস্ট পয়েন্ট টাইগার হিলে প্রতিদিন পাঁচ থেকে ছয়শো পর্যটকের আনাগোনা চলছে। বড়দিনের উৎসব ও নতুন বছরের কারণের জন্যই এই ভিড় উপচে পড়েছে। দার্জিলিং ট্যূর অ্যান্ড ট্রাভেলস অ্যাসোসিয়েশনের তরফে