ধান কেনা বেচায় ফড়েরাজের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রী কড়া হুঁশিয়ারির জের। আচমকা কালনা ও মন্তেশ্বরের কিষাণ মান্ডি পরিদর্শনে গেলেন খাদ্যমন্ত্রী জোতিপ্রিয় মল্লিক। তবে মুখ্যমন্ত্রীর ধান দাও, চেক নাও বার্তায় খুশি নন অনেক কৃষকই। তাঁদের চাই নগদ টাকা। বিভিন্ন সভা, প্রশাসনিক বৈঠক থেকে বারবার ফড়েদের উদ্দেশ্যে কড়া বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বৈঠক থেকেও ফড়ে দৌরাত্ম্য কমাতে কৃষকদের উদ্দেশ্যে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ধান দাও চেক নাও। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে শনিবার সকালে কালনা ও মন্তেশ্বরের কিষাণ মান্ডিগুলিতে আচমকা পরিদর্শনে যান জোতিপ্রিয় মল্লিক। বলেন, কৃষকেরা যাতে সরাসরি ধান বিক্রি করতে পারেন, তার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। একদল কৃষক সরকারের এই উদ্যোগে খুশি হলেও, অধিকাংশেরই মুখ ভার। তাঁদের দাবি, ফড়েদের মারফৎ প্রয়োজন মতো দ্রুত টাকা মেলে। ফলে কিছুটা লোকসান হলেও ফড়েদের কাছে ধান বিক্রিতেই আগ্রহী কৃষকরা। ফড়ে দৌরাত্ম্য আটকাতে তৎপর প্রশাসন। কিন্তু সরকারি টাকা হাতে পেতে অনেক জটিলতা, এই ভেবেই অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফড়েদের কাছেই ধান বিক্রির সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন কৃষকরা। যদিও সমস্যা সমাধানে রাজ্য সরকারের দিকেই তাকিয়ে কৃষকরা।
ধান দাও, চেক নাও! বার্তায় অখুশি অনেকেই, কেন?
ধান কেনা বেচায় ফড়েরাজের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রী কড়া হুঁশিয়ারির জের। আচমকা কালনা ও মন্তেশ্বরের কিষাণ মান্ডি পরিদর্শনে গেলেন খাদ্যমন্ত্রী জোতিপ্রিয় মল্লিক। তবে মুখ্যমন্ত্রীর ধান দাও, চেক নাও বার্তায় খুশি নন অনেক কৃষকই। তাঁদের চাই নগদ টাকা। বিভিন্ন সভা, প্রশাসনিক বৈঠক থেকে বারবার ফড়েদের উদ্দেশ্যে কড়া বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বৈঠক থেকেও ফড়ে দৌরাত্ম্য