ফের তাপমাত্রার রেকর্ড পতন। শনিবার, মরসুমের শীতলতম দিন। কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.৬, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি। দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলাতেও হাঁড় কাঁপানো ঠান্ডা। প্রায় এক দশক পরে ডিসেম্বরের শেষে বরফ পড়ল দার্জিলিঙে। টাইগার হিল, সান্দাকফুর মতো উঁচু এলাকায় প্রতি বছর তুষারপাত হলে, এবার বরফে মুড়ল শহর দার্জিলিং। শুক্রবার বিকেলে ঝিরিঝিরি তুষারপাত হয় শহর জুড়ে। ২০০৭-এর ফেব্রুয়ারিতে দার্জিলিং শহর ও সংলগ্ন অঞ্চল বরফের চাদরে ডাকা পড়েছিল। তারপরে এক আধ বার অল্প সময়ের জন্য হালকা বরফ পড়লেও, এবার তুহিন শুভ্র দার্জিলিং দেখতে পেলেন পর্যটরা। শুক্রবার, বরফ পড়ে কালিম্পং-এর লাভা, রিষপ, রামধুরাতেও। তুষারপাত উপভোগ করলেও, হিমশীতল আবহাওয়ায় বেশ কাবু পর্যটকরা। পশ্চিমাঞ্চল ও উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় তাপমাত্রা আরও নামতে পারে বলে পূর্বাভাস। নতুন বছরের শুরুতে একই রকমই কনকনে ঠান্ডার আমেজ বজায় থাকবে বলে জানাচ্ছে হাওয়া অফিস।
তাপমাত্রার রেকর্ড পতন, তুষার মোড়া দার্জিলিং
ফের তাপমাত্রার রেকর্ড পতন। শনিবার, মরসুমের শীতলতম দিন। কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.৬, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি। দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলাতেও হাঁড় কাঁপানো ঠান্ডা। প্রায় এক দশক পরে ডিসেম্বরের শেষে বরফ পড়ল দার্জিলিঙে। টাইগার হিল, সান্দাকফুর মতো উঁচু এলাকায় প্রতি বছর তুষারপাত হলে, এবার বরফে মুড়ল শহর দার্জিলিং। শুক্রবার বিকেলে ঝিরিঝিরি তুষারপাত হয় শহর জুড়ে। ২০০৭-এর ফেব্রুয়ারিতে