মালিক পক্ষের কড়া চাপ বিপুল পরিমাণ মাছ ধরে আনতে হবে। মাছ না পেলে যতদূর যাওয়া সম্ভব তাই যাও, মালিকের এই নির্দেশ মানতে গিয়ে শীতের রাতে ঘন কুয়াশায় ঢাকা জলপথ ভারতীয় মৎস্যজীবীদের টেনে নিয়ে গেল বাংলাদেশ সীমান্তে। তারপরই ঘটল বিপত্তি মারধোর খেয়ে দেশে ফিরলেন কাকদ্বীপের ১৮ জন মৎস্যজীবী। এরমধ্যে কয়েকজনের অবস্থা বেশ গুরুতর। আহতরা এখনও ভর্তি কাকদ্বীপ হাসপাতালে। ২৭ ডিসেম্বর ভারতীয় ট্রলার নিউ বর্গ ভীমা ভুল করে বাংলাদেশ সীমান্তের রায়মঙ্গল সীমানার পূর্বাশা দ্বিপের দিকে চলে যায়। ঘন কুয়াশায় পথ ভুল করে বলে জানায় নৌকায় থাকা মৎস্যজীবীরা। ফিরে আসার পথে বাংলাদেশী মৎস্যজীবীরা ভারতীয় ট্রলারটিকে ঘিরে ফেলে এবং মৎস্যজীবীদের মারধোর করে বলে অভিযোগ। সেই সঙ্গে নৌকায় থাকা সমস্ত মাছ ও সঙ্গে টাকা পয়সা, মোবাইল সমস্ত লুঠ করে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ করেন ভারতীয় মৎস্যজীবীরা। এই ঘটনার পর দুদিন কেটে গেলেও এখনও মেলেনি কোনও সরকারি সহযোগিতা। এমনকি এবিষয়ে মুখ খুলতেও নারাজ ট্রলার মালিক গোবীন্দ দাস। বিষয়টি নিয়ে কোষ্টাল থানা ও কাকদ্বীপ থানাতে অভিযোগ জানলেও এখন প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও যোগাযোগ করা হয়নি আহত মৎস্যজীবীদের সঙ্গে। নেওয়া হয়নি কোনও সরকারি পদক্ষেপ। ফলে ফের প্রশ্ন চিহ্নের মুখে উঠল মৎস্যজীবীদের নিরাপত্তার বিষয়টি।
বাংলাদেশিদের হাতে নিগৃহীত ভারতীয় মৎস্যজীবী, এখনও অধরা সরকারি সহযোগিতা
মালিক পক্ষের কড়া চাপ বিপুল পরিমাণ মাছ ধরে আনতে হবে। মাছ না পেলে যতদূর যাওয়া সম্ভব তাই যাও, মালিকের এই নির্দেশ মানতে গিয়ে শীতের রাতে ঘন কুয়াশায় ঢাকা জলপথ ভারতীয় মৎস্যজীবীদের টেনে নিয়ে গেল বাংলাদেশ সীমান্তে। তারপরই ঘটল বিপত্তি মারধোর খেয়ে দেশে ফিরলেন কাকদ্বীপের ১৮ জন মৎস্যজীবী। এরমধ্যে কয়েকজনের অবস্থা বেশ গুরুতর। আহতরা এখনও ভর্তি