আজ বিকেল: মোদি শাহ গত পাঁচ বছরে দেশকে শেষ করে দিয়েছে। এই জোটে বিভ্রান্ত দেশের যুব সমাজ, মোদি চাকরির নামে ধোঁকা দিয়ে মিথ্যে কথা বলে ভোট নিয়েছে। মোদির নোচ বাতিলের প্রকল্প দেশের দু কোটি চাকরি খেয়ে নিয়েছে। কৃষকের ফসল যখন নষ্ট হচ্ছে তখন বীমা কোম্পানির কাছে পাঠাচ্ছে সরকার। সেই কোম্পানি আবার মোদির বন্ধুর। বিজেপি নেতা মহিলাদের কটূক্তি করছেন, আর সেসব নেতাদের টুইটারে ফলো করছেন মোদি। আজ দেশের মুসলমান, দলিত বিপন্ন। ৭০ সাল ধরে পাকিস্তান চেয়েছে ভারত টুকরো টুকরো হোক। সেই কাজ পাঁচ বছরের মধ্যে মোদি-শাহ করে দেখিয়েছে। ২০১৯ এ মোদি শাহ ফের ক্ষমতায় এলে এই দেশ আর বাঁচবে না। যেভাবেই হোক মোদি শাহকে দিল্লির সিংহাসন থেকে তাড়াতে হবে।
শাহ বলেছন, ২০৫০ সাল পর্যন্ত বিজেপি এখানে থাকবে,এই বক্তব্য সত্যি হলে দেশের সংবিধান বদলে দেবে মোদি সরকার। জার্মানিতে হিটলার যা করেছে এখানে তাই করতে চায় বিজেপি। যা ইচ্ছে করো ২০১৯-এ বিজেপিকে ক্ষমতায় আসতে দেবেন না। ২০১৯-র নির্বাচন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের নয় এটি মোদি-শাহকে তাড়ানোর নির্বাচন। যা খুশি করো আগামী লোকসভা নির্বাচনে মোদি-শাহকে তাড়াও। মোদি-শাহ এবার যাবে, দেশে আচ্ছে দিন আসবে।