কলকাতা: এনআরএস হাসপাতাল চত্বর শুধুমাত্র কুকুরের উন্মুক্ত বিচরণ ক্ষেত্র নয়, রয়েছে অসংখ্য বিড়ালের অবাধ চলাফেরা। অভিযোগ, বিড়ালের কারণেও রোগী, তাঁদের আত্মীয়-পরিজন এবং হাসপাতালের কর্মী, পড়ুয়াদের জেরবার হতে হয় নিত্যদিন। নির্বীজকরণের জন্য শুক্রবার হাসপাতাল চত্বরে কুকুর ধরার অভিযান চালাতে গিয়ে এমনই অভিযোগ পান পুরকর্তারা। কিন্তু বিড়ালের জন্মনিয়ন্ত্রণ বা সংখ্যা কমানোর ক্ষেত্রে কী নীতি নেওয়া হবে, কী পদ্ধতিতে কাজ করা হবে, তা জানেন না পুরকর্তারা। তাই বিড়ালের ক্ষেত্রে কী করা হবে, কেন্দ্রীয় সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রককে চিঠি দিয়ে পুরসভা জানতে চাইবে।
এনআরএস হাসপাতাল চত্বরে বিড়াল তাড়াতে কেন্দ্রকে চিঠি পুরসভার
কলকাতা: এনআরএস হাসপাতাল চত্বর শুধুমাত্র কুকুরের উন্মুক্ত বিচরণ ক্ষেত্র নয়, রয়েছে অসংখ্য বিড়ালের অবাধ চলাফেরা। অভিযোগ, বিড়ালের কারণেও রোগী, তাঁদের আত্মীয়-পরিজন এবং হাসপাতালের কর্মী, পড়ুয়াদের জেরবার হতে হয় নিত্যদিন। নির্বীজকরণের জন্য শুক্রবার হাসপাতাল চত্বরে কুকুর ধরার অভিযান চালাতে গিয়ে এমনই অভিযোগ পান পুরকর্তারা। কিন্তু বিড়ালের জন্মনিয়ন্ত্রণ বা সংখ্যা কমানোর ক্ষেত্রে কী নীতি নেওয়া হবে, কী