দোলের বাজারে তুঙ্গে পিস্তলের চাহিদা

কলকাতা: গত বছর রঙের উৎসবে মোট ৬৫ রকমের পিচকারি বড়বাজারে বিক্রি হয়েছিল। এবার সেই সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৮০’র উপর। ১০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন মূল্যের সেই পিচকারি দেদারে বিক্রি হচ্ছে বড়বাজারের ওল্ড চীনা বাজার স্ট্রিট সহ আশপাশ এলাকায়। এসবের মধ্যে রয়েছে পিস্তল, এ কে ৪৭ রাইফেল, বীণা, সেতার, ফুলদানি সহ বিভিন্ন সুদৃশ্য মূর্তির আদলে

দোলের বাজারে তুঙ্গে পিস্তলের চাহিদা

কলকাতা: গত বছর রঙের উৎসবে মোট ৬৫ রকমের পিচকারি বড়বাজারে বিক্রি হয়েছিল। এবার সেই সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৮০’র উপর। ১০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন মূল্যের সেই পিচকারি দেদারে বিক্রি হচ্ছে বড়বাজারের ওল্ড চীনা বাজার স্ট্রিট সহ আশপাশ এলাকায়।

এসবের মধ্যে রয়েছে পিস্তল, এ কে ৪৭ রাইফেল, বীণা, সেতার, ফুলদানি সহ বিভিন্ন সুদৃশ্য মূর্তির আদলে তৈরি পিচকারি। শহরের ব্যস্ততম এই পাইকারি বাজারের অধিকাংশ ব্যবসায়ীর বক্তব্য, নতুন প্রজন্মের ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা বেশি পছন্দ করছে বন্দুক, রাইফেল, এ কে ৪৭ রাইফেলের ধাঁচে তৈরি পিচকারি। তারপরই বেশি চাহিদা বীণা ও সেতারের আদলে পিচকারি।

এসবের পাশাপাশি বড়বাজারের ক্যানিং স্ট্রিট, পয়েগা পট্টি সহ বিভিন্ন মহল্লায় চাহিদা রয়েছে সেই পুরাতন পিতলের পিচকারির। যে পিচকারির বর্ণময় রঙে রেঙে ওঠে বৃন্দাবন, নবদ্বীপ, শান্তিনিকেতন সহ কলকাতার বনেদি বাড়িগুলির মাটি। একেকটি পিচকারির দাম ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কোথাও কোথাও তার থেকেও বেশি। সব মিলিয়ে রঙের উৎসবকে ঘিরে জমজমাট বড়বাজার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

five + six =