তীব্র দাবদাহে নাজেহাল বাংলা, সতর্কতা আবহাও দপ্তরের

কলকাতা: নববর্ষের গোড়াতেই দাবদাহে নাজেহাল হল কলকাতা। তবে দক্ষিণবঙ্গে যেভাবে আগুনের হলকা ছুটল, তার তুলনায় ভালে পরিস্থিতি ছিল মহানগরে। কিন্তু ভ্যাপসা গরম আর জোরালো রোদ রীতিমতো জ্বলুনির অনুভূতি এনে দিল কলকাতায়। এদিন যেখানে বাঁকুড়ায় দিনের তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৪৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, আসনসোলে পারদ ছিল ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানে কলকাতায় পারদ ছিল ৩৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাধারণত পারদ

1bac4cd6b8dcb6c3c08b31ae7c361ef2

তীব্র দাবদাহে নাজেহাল বাংলা, সতর্কতা আবহাও দপ্তরের

কলকাতা: নববর্ষের গোড়াতেই দাবদাহে নাজেহাল হল কলকাতা। তবে দক্ষিণবঙ্গে যেভাবে আগুনের হলকা ছুটল, তার তুলনায় ভালে পরিস্থিতি ছিল মহানগরে। কিন্তু ভ্যাপসা গরম আর জোরালো রোদ রীতিমতো জ্বলুনির অনুভূতি এনে দিল কলকাতায়।

এদিন যেখানে বাঁকুড়ায় দিনের তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৪৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, আসনসোলে পারদ ছিল ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানে কলকাতায় পারদ ছিল ৩৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাধারণত পারদ ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালে এবং তা স্বাভাবিকের তুলনায় পাঁচ ডিগ্রি বেড়ে গেলে তাপপ্রবাহ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। সেই হিসেবে বাঁকুড়ায় এদিন তাপপ্রবাহের উপকরণ মজুত ছিল।

সেখানে একদিনে তাপমাত্রা বেড়ে যায় প্রায় চার ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে কলকাতায় আপাতত ৩৬ ডিগ্রির সেলসিয়াসের আশপাশে তাপমাত্রা থাকলেও, একইসঙ্গে কালবৈশাখীর পরিস্থিতিও রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই কালবৈশাখীর পূর্বাভাস দেওয়া আছে। কিন্তু সেই কালবৈশাখী আজ মঙ্গলবার না হয়ে, তা আগামীকাল বুধবার হতে পারে।

মরশুমের উষ্ণতম দিনটি সাধারণত এপ্রিল মাসেই হয়ে থাকে। সেই হিসেবে এখন প্রকৃতই উষ্ণ সময়ের মধ্যে দিয়ে আমরা যাচ্ছি। বাঁকুড়ায় যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা যদি আর একদিন বাড়ে, তাহলে তাপপ্রবাহ বলে ঘোষণা হতে পারে৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *