সুশান্তের মুখের আদলে কার্তিক! পুজো মণ্ডবে অভিনব প্রচেষ্টা বাংলার শিল্পীর

কলকাতার একটি দুর্গা পুজো কমিটির এক সদস্যা শম্পা চক্রবর্তী বলেন, “এবছর মা দুর্গার পাশে তাঁর পুত্র কার্তিকের মুখ হিসাবে সুশান্ত সিং রাজপুতের মুখ আঁকা হচ্ছে।” তাঁর মতে কার্তিকের আদর্শ সুশান্তের মুখে দেখতে পাবেন মানুষ। প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের জন্যেই এই উদ্যোগ নিয়েছে ওই পুজো কমিটি। আর এই কাজ অন্তরের ভক্তির সঙ্গে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন শিল্পী মানস রাই।

কলকাতা: কলকাতার এক শিল্পী মা দুর্গার পুত্র কার্তিকের মুখ হিসাবে সুশান্ত সিং রাজপুতের মুখ আঁকছেন। অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই প্রচেষ্টা। তাঁর কথায়, যদি কোনও ছবিতে মা দুর্গার পুত্র কার্তিকের চরিত্রে সুশান্ত’কে ভাবা হলে, সেই সিদ্ধান্ত সঠিক হত।

চলতি বছর ১৪ জুন অভিনেতার মৃত্যুতে দেশ জুড়ে শোকের ছায়া বর্তায়। এরপর তাঁর মৃত্যু নিয়ে রহস্য দানা বাঁধতে শুরু করে। বর্তমানে তাঁর মৃত্যু তদন্ত তিনটি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে গিয়েছে। অন্যদিকে সুশান্ত মৃত্যু মামলার সঙ্গে জড়িত মাদক-চক্রে সুশান্তের বান্ধবী অভিনেত্রী রিয়া চক্রবর্তী ও তাঁর ভাই সৌভিক-সহ একাধিক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করেছে এনসিবি বা নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। চলছে তদন্ত, করা হচ্ছে একাধিক অভিযক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ।

তার মধ্যেই এক অনন্য প্রয়াস করে এবারের দুর্গা পুজোয় সুশান্ত সিং রাজপুতের উদ্দেশ্যে সম্মান জানাচ্ছে কলকাতার শিল্পী মানস রাই। তাঁর কথায়, ” সুশান্ত সিং রাজপুত একজন দক্ষ অভিনেতা তথা শিল্পী ছিলেন। তাঁর এখনও অনেক কিছু প্রদান করা বাকি ছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্য তিনি আর আমাদের মাঝে নেই।” এরপরেই তিনি বলেন, “যদি কোনও ছবিতে মা দুর্গার পুত্র কার্তিকের চরিত্রে তাঁকে  চরিত্রায়ন করা যেত, তাহলে তা সঠিক সিদ্ধান্ত হত।”

কলকাতার একটি দুর্গা পুজো কমিটির এক সদস্যা শম্পা চক্রবর্তী বলেন, “এবছর মা দুর্গার পাশে তাঁর পুত্র কার্তিকের মুখ হিসাবে সুশান্ত সিং রাজপুতের মুখ আঁকা হচ্ছে।” তাঁর মতে কার্তিকের আদর্শ সুশান্তের মুখে দেখতে পাবেন মানুষ। প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের জন্যেই এই উদ্যোগ নিয়েছে ওই পুজো কমিটি। আর এই কাজ অন্তরের ভক্তির সঙ্গে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন শিল্পী মানস রাই। –ছবি সংবাদ সংস্থা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *