মায়ের ছক ভাঙা লড়াই আজ মেয়ে কমলাকে এগিয়ে দিল মার্কিন নির্বাচনে!

ক্যালিফোর্নিয়ার স্নাতকোত্তর স্তরে পড়তে এসেছিলেন মা। সেখান থেকে ক্যানসার নিয়ে গবেষণা, জামাইকার তরুণের সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। আর দুই মেয়ের জন্ম। ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে মিলিয়ে দুই মেয়ের নাম রাখলেন কমলা ও মায়া। সেই কমলা হ্যারিস এখন আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন।  ৬২ বছর আগে মা আমেরিকা পড়তে এসেছিলেন। তখনকার তিনি কেউ কল্পনা করতে পারতেন না। আর সেই মায়ের মেয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক দলের ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন।  আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম কোনও কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা ও ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিসেবে রাজনৈতিক দলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লড়াই করতে চলেছেন। 

সান ফ্রান্সিসকো:  ক্যালিফোর্নিয়ার স্নাতকোত্তর স্তরে পড়তে এসেছিলেন মা। সেখান থেকে ক্যানসার নিয়ে গবেষণা, জামাইকার তরুণের সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। আর দুই মেয়ের জন্ম। ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে মিলিয়ে দুই মেয়ের নাম রাখলেন কমলা ও মায়া। সেই কমলা হ্যারিস এখন আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন।

৬২ বছর আগে মা আমেরিকা পড়তে এসেছিলেন। তখনকার তিনি কেউ কল্পনা করতে পারতেন না। আর সেই মায়ের মেয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক দলের ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম কোনও কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা ও ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিসেবে রাজনৈতিক দলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লড়াই করতে চলেছেন।

আরও  পড়ুন- করোনা ঠেকাতে কতটা গুরুত্বপূর্ণ মাস্ক? জানালেন বিশেষজ্ঞরা

 

মা ও দাদু এই দুইজনের সব থেকে বেশি প্রভাব রয়েছে কমলা হ্যারিসের জীবনে। খুব ছোট বেলাতেই বাবা ডোনাল্ড হ্যারিসের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। ডোনাল্ড হ্যারিস স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে লড়ার সময় তিনি একাধিকবার কথা তুলে ধরেছেন।

তিনি বলেন, স্বপ্ন পূরণের জন্য তাঁর মা কারও কাছ থেকে অনুমতি নেননি। তাঁর মা মনে করতেন, স্বপ্ন পূরণের ইচ্ছা যে কোনও মানুষকে দিয়ে অসম্ভব কাজ করিয়ে নিতেন। আর সেই কারণেই তিনি আমেরিকায়। তিনি প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী। 

আরও পড়ুন- করোনা টিকা নেওয়ার পর কেমন আছেন পুতিন কন্যা? জানালেন খোদ প্রেসিডেন্ট

 

কমলার জীবনে পি ভি গোপালনের ব্যাপক প্রভাব ছিল যথেষ্ঠ। গোপালনকে ছয়ের দশকে কাজের জন্য জাম্বিয়ায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পরে কমলাও দাদুর কাছে যেতেন প্রায়ই। ১৯৯৮ সালে দাদু মারা যাওয়ার আগে পর্যন্ত কমলার সঙ্গে তাঁর প্রভাব যথেষ্ট ছিল। ২০০৯ সালে তাঁর মা মারা যান। কিন্তু কমলা হ্যারিসের জীবনে তাঁর মা ও দাদুর প্রভাব এখনও রয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

twenty − 12 =