কলকাতা: ২০১৬ সালের প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় আদালতের দেওয়া এক নির্দেশ মানতে ব্যর্থ হল পর্ষদ। যদিও তাদের অন্য দিন দেওয়া হয়েছে সেই কাজ করার জন্য। কিন্তু সেদিনও যদি পর্ষদ ব্যর্থ হয়, তাহলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে কলকাতা হাইকোর্ট। এমনটাই স্পষ্ট জানিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কী ছিল সেই নির্দেশ?
আরও পড়ুন- কোনও সংশয় নেই, OMR সিট প্রকাশে চাকরির ভাগ্য খুলল ১৫ জনের
আসলে ১০৫ জন মামলাকারীর বিভাজন সহ নম্বর তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। বুধবার সেই তালিকা আদালতে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও তা দিতে পারেনি পর্ষদ। তাই আগামী ২৪ তারিখ সেই তালিকা জমা দিতে হবে তাদের, এমনই নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। তবে পর্ষদ সেদিনও কোনও বক্তব্য জানাতে না পারে আদালত উপযুক্ত নির্দেশ দেবে। এতএব আপাতত পর্ষদের হাতে তালিকা প্রকাশের জন্য কিছুদিন সময় থাকল।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”একা কাঁধে সমাজ গড়ার দায়িত্ব নিয়েছেন শুক্লা! Inspirational story of Siliguri’s Shukla Debnath” width=”835″ height=”480″ frameborder=”0″>
এদিকে, মামলাকারীর আইনজীবী আদালতে দাবি করেছেন, ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ৮২৪ জন প্রার্থী ১৩-র কম নম্বর পেলেও তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ৫ হাজার ২১৬ জন প্রার্থী যাদের অ্যাকাডেমিক স্কোর ১১-র নিচে তাদেরও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আইনজীবী বক্তব্য, মামলাকারীরা ভাইভা এবং অ্যাপটিটিউট টেস্ট ছাড়া তাদের থেকে অনেক বেশি নম্বর পেয়েও বঞ্চিত হয়েছেন। এমনও দাবি করা হয়েছে যে, পর্ষদ জেলা ভিত্তিক শেষ নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থীর যে তালিকা প্রকাশ করেছে সেটি তাদের ওয়েসাইটে আপলোড করা তালিকার থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।