কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও এক গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ চলে এল কলকাতা হাইকোর্ট থেকে। একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগে ওএমআর কারচুপির ক্ষেত্রে রিপোর্ট তলব করলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। আগামী ২৮ জুন মধ্যে রিপোর্ট পেশের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে, ওএমআর শিট প্রকাশ করা হয়নি কেন সেটাও জানতে চেয়েছেন বিচারপতি।
৯০৭টি ওএমআর শিটে কারচুপি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই কারচুপির ধরণ কী, তা জানতে চান বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এছাড়া ওএমআর শিট প্রকাশ করা গেলে তা কবে করা যাবে সেই তথ্য বিস্তারিত জানাতে হবে রিপোর্টে, এসএসসি-কে এমনই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। এদিকে সিবিআই-কেও ৯০৭টি ওএমআর শিট কারচুপি তদন্তের অগ্রগতির রিপোর্ট আগামী ২৮ জুন মধ্যে পেশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চাকরিপ্রার্থী গোলাম নবি আজাদের করা এক মামলায় এই নির্দেশ বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”রকেটের গতিতে উত্থান! মুদি দোকান চালানো থেকে অভিষেকের অফিসে চাকরি!” width=”789″>
সম্প্রতি হাইকোর্ট স্কুল সার্ভিস কমিশনকে আবার দুর্নীতি মামলায় ‘ধমক’ দিয়েছে। নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের আতশকাচে আপাতত ২০ জন ‘শিক্ষক’। অভিযোগ উঠেছে, অনেকেই নম্বর কম পেয়ে এবং মেধা তালিকায় নীচে থেকেও চাকরি পেয়েছেন। আর এখনও তাদের চাকরি বহাল আছে। অভিযোগকারীদের বক্তব্য, যারা চাকরি পেয়েছেন তাদের প্রাপ্ত নম্বর কম ছিল এবং মেধা তালিকার অনেক নীচে ছিল তারা। তা সত্ত্বেও তারা নিয়োগপত্র নিয়ে এখনও শিক্ষকতার চাকরি করছেন।