খোলামেলা পোশাকে বোল্ড লুকে রূপাঞ্জনা! দীপার শাশুড়িকে দেখে চোখ কপালে দর্শকের

খোলামেলা পোশাকে বোল্ড লুকে রূপাঞ্জনা! দীপার শাশুড়িকে দেখে চোখ কপালে দর্শকের

রুপাঞ্জনা মিত্র, এই মুহূর্তে টেলিভিশনে দাপিয়ে কাজ করছেন। অনুরাগের ছোঁয়া ধারাবাহিকে দীপার শাশুড়ির চরিত্রে দেখা যায় তাঁকে। ঘরে ঘরে সকলেই সেই চরিত্রের সঙ্গে পরিচিত। কিন্তু, সেই অভিনেত্রীই এবার নজর কাড়লেন ভিন্ন লুকে। শাশুড়ির সাজপোশাক ছেড়ে এক্কেবারে ফ্যাশনিস্তা হয়ে উঠেছেন রুপাঞ্জনা। ওয়েস্টার্ন আউটফিটে সোশ্যাল মিডিয়ায় আগুন ধরালেন এই বং বিউটি… ওয়ান সাইড অফ সোলডার গাউনে পর্দার লাবণ্যের সঙ্গে সত্যিই যেন কোনও মিল খুঁজে পাওয়া যাবে না।

সোশ্যাল মিডিয়ায় বরাবরই সক্রিয় রুপাঞ্জনা। ডির্ভোসের পর একাই ছেলেকে মানুষ করছেন অনুরাগের ছোঁয়ার লাবণ্য। ছেলে ও পরিবারের সঙ্গে প্রায়ই ছবি আর ভিডিয়ো শেয়ার করে থাকেন তিনি। চলতি বছরেই মনের মানুষ রাতুলের সঙ্গে বাগদান সেরে ফেলেছেন। বয়সে ছোট রাতুলের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে কটাক্ষের শিকারও হতে হয়েছে অভিনেত্রীকে। তবে বিতর্ককে দূরে ঠেলে নিজের শর্তে বাঁচতে পছন্দ করেন রুপাঞ্জনা। এবার নজর কাড়লেন বোল্ড অবতারে। ‘কাজরা মহব্বত ওয়ালা’ গানের তালে রিল বানিয়েছেন অভিনেত্রী। ভিডিওয় হালফ্যাশনের পোশাকের সঙ্গে গলায়-কানে ম্যাচিং জুয়েলারি আর রোদ চশমায় সাজতে দেখা গেছে রূপাঞ্জনাকে। শাশুড়ি মায়ের গ্ল্যাম ডল লুক দেখে নেটপাড়ার সকলেই প্রায় ফিদা…ভক্তদের ভালবাসা আর শুভেচ্ছা বার্তায় ভরে উঠছে কমেন্ট বক্স।  

একদিকে যেমন হটনেস দিয়ে সোশ্যাল মাধ্যমে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন রুপাঞ্জনা, তখন নিজের মোহময়ী রূপে ভক্তদের মুগ্ধ করলেন আরও এক অভিনেত্রী। তিনি রাইমা সেন…  চোখে কাজল, কপালে ছোট্ট টিপ, পরনে লাল জামদানি শাড়ি… রাইমাকে দেখে যেন চোখ ফেরানো দায়। অভিনেত্রী যে ইতিমধ্যেই ৪০ বছর পার করেছেন, তা তাঁকে দেখে বোঝার উপায় নেই। তাঁর মায়াবী চোখের চাহনি দেখে ঝড় উঠেছে পুরুষ হৃদয়ে। রাইমাকে দেখেই যেন প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন অনুরাগীরা। রাইমার সৌন্দর্য যেমন মুগ্ধ করেছে, তেমনই অভিনেত্রীর স্টাইলিং প্রশংসা কুড়িয়েছে নেটিজেনদের। রূপে-লাবণ্যে তরুণীদেরও টেক্কা দিয়েছেন ৪০ পেরনো অভিনেত্রী। লাল হ্য়ান্ডলুম জামদানির সঙ্গে অ্যাবস্ট্রাক্ট প্রিন্টের ব্লাউজ পড়েছেন রাইমা। শাড়িটি যেমন তাঁর টোনড ফিগারকে কমপ্লিমেন্ট দিয়েছে তেমনই হাইলাইট করেছে কার্ভলাইন…  অভিনেত্রীকে যে অসাধারণ দেখাচ্ছে, তা আর  আলাদা করে বলার অপেক্ষা থাকে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *