নয়াদিল্লি: অ্যাকাউন্টে নূন্যতম ব্যালেন্স না রাখা ও এটিএমের বাড়িত লেনদেন থেকে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কগুলির আয় প্রায় ১০ হাজার কোট। গত সাড়ে তিন বছরে গ্রাহকদের জরিমানা ও বাড়তি সার্ভিস চার্জ বাবদ এই আয় হয়েছে। লোকসভায় জানালেন অর্থমন্ত্রী। একটি লিখিত প্রশ্নের উত্তরে জানা গেছে, ২০১২ সাল পর্যন্ত এসবিআইতে নূন্যতম ব্যালেন্সের নিয়ম চালু ছিল।যদিও পরে ২০১৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়। যদিও ততদিনে সব ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষই চার্জ কাটার সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ, বিষয়টিতে রিজার্ভ ব্যাঙ্কই অনুমোদন দিয়েছিল। ২০১৭ সালের এপ্রিলের ১ তারিখ থেকে পুনরায় চালু করে এসবিআইও। যাই হোক, নূন্যতম ব্যালেন্স ও এটিএমের বাড়তি ট্রানজেকশন চার্জ মিলে গত সাড়ে তিন বছরে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা আয় হয়েছ। এটা শুধুমাত্রা রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের হিসেব। তাছাড়া, জনধন যোজনার অ্যাকাউন্টগুলিকে এই নিয়মের বাইরে রাখা হয়েছে। এর মধ্য নূন্যতম টাকা না রাখা বাবদ জনগণের কাছ থেকে কেটে নেওয়া হয়েছে ৬,২৪৬ কোটি টাকা। আর এটিএমে বাড়তি ট্রানজেকশনের ফলে আয় হয়েছে ৪,১৪৫ কোটি টাকা। আর দুই ক্ষেত্রেই শীর্ষে এসবিআই ব্যাঙ্ক। সংস্থাটির আয় হয়েছে যথাক্রমে ২,৮৯৪ ও ১,৫৫৪ কোটি টাকা।
জানেন, আপনার পকেট কেটে কত টাকা আয় করছে ব্যাঙ্ক?
নয়াদিল্লি: অ্যাকাউন্টে নূন্যতম ব্যালেন্স না রাখা ও এটিএমের বাড়িত লেনদেন থেকে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কগুলির আয় প্রায় ১০ হাজার কোট। গত সাড়ে তিন বছরে গ্রাহকদের জরিমানা ও বাড়তি সার্ভিস চার্জ বাবদ এই আয় হয়েছে। লোকসভায় জানালেন অর্থমন্ত্রী। একটি লিখিত প্রশ্নের উত্তরে জানা গেছে, ২০১২ সাল পর্যন্ত এসবিআইতে নূন্যতম ব্যালেন্সের নিয়ম চালু ছিল।যদিও পরে ২০১৬ সালের ৩১ মার্চ