নয়াদিল্লি: পয়লা ফেব্রুয়ারি শেষ বাজেট পেশ করতে চলেছে মোদি সরকার৷ এই সরকারের আমলে এটাই শেষ বাজেট৷ আর এই বাজেটে মোদী সরকার কোন পথে হাঁটবে সেটাই এখন দেখার৷ নির্বাচনের আগে বলে মোদী সরকার কী জনমহিনী বাজেট পেশ করবে? সমস্ত মহলের প্রশ্ন এটাই। কেননা, নির্বাচনের আগে পেশ হওয়া অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে আগামী কয়েক মাসে যে খরচ হতে চলেছে তা পাস করিয়ে নেয় সরকার৷ বিরোধীরাও সেই দাবিই পেশ করে থাকে৷ সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভায় আলোচনা ছাড়াই বাজেট পেশ হয়ে যেতে পারে৷ কিন্তু মোদী কি সেই পথেই হাঁটবেন নাকি ভোটের আগে ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা করবেন সেটাই দেখার৷
২০১৪-২০১৫ অর্থবর্ষের অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট: তৎকালীন অর্থমন্ত্রী পি চিদ্মবরম কর ছাড়ের পথে হাঁটেননি৷ তবে কয়েকটি শুল্কে ছাড় দেন৷
২০০৯-২০১০ অর্থবর্ষের অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট: তৎকালীন অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় বড় ঘোষণার পথে হাঁটেননি৷ কিন্তু সেই বাজেট পেশের আগেই কৃষকদের ঋণ মকুব করার কথা ঘোষণা করেছিল সরকার৷ অনেকে বলেন এই ঘোষণা দ্বিতীয় ইউপিএ সরকার গঠনে সহায়ক ভূমিকা নিয়েছিল৷
২০০৪-২০০৫ অর্থবর্ষের অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট: তৎকালীন অর্থমন্ত্রী ছিলেন যশবন্ত সিনহা৷ তিনিও কর ছাড়ের পথ ধরেননি৷ তবে কয়েকটি প্রকল্পে পরিধি আরো বাড়িয়ে দেন তিনি৷ একই সঙ্গে মধ্যবিত্তদের জন্য বিমানে যাতায়াতের সময় সঙ্গে থাকা জিনিসপত্রের উপর থেকে করি কমিয়ে দেন তিনি৷