মোদির শাসনে শেষ ১৫ মাসে সর্বনিম্ন দেশের GDT বৃদ্ধির হার

লোকসভা ভোটের আগে বেশ কিছুটা পিছিয়ে গেলে জাতীয় বৃদ্ধির হার৷ মোদি সরকারের শেষ জিডিপি বৃদ্ধির রিপোর্ট বলছে, অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরে কমেছে মোট জাতীয় উৎপাদন৷ জিডিপি সূচক দাঁড়িয়েছে মাত্র ৬.৬ শতাংশে৷ শেষ ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৭ শতাংশ৷ গত ১৫ মাসে জিডিপি বৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম৷ ডিসেম্বরে শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৬.৯ শতাংশ।

মোদির শাসনে শেষ ১৫ মাসে সর্বনিম্ন দেশের GDT বৃদ্ধির হার

লোকসভা ভোটের আগে বেশ কিছুটা পিছিয়ে গেলে জাতীয় বৃদ্ধির হার৷ মোদি সরকারের শেষ জিডিপি বৃদ্ধির রিপোর্ট বলছে, অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরে কমেছে মোট জাতীয় উৎপাদন৷ জিডিপি সূচক দাঁড়িয়েছে মাত্র ৬.৬ শতাংশে৷ শেষ ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৭ শতাংশ৷ গত ১৫ মাসে জিডিপি বৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম৷

ডিসেম্বরে শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৬.৯ শতাংশ। ২০১৮-র এপ্রিল থেকে জুন অবধি ত্রৈমাসিকে জিডিপি বেড়েছিল ৮.২ শতাংশ হারে। সেদিক থেকে বলা যায়, ডিসেম্বরে শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে।

কিন্তু, কেন পিছিয়ে পড়ল জিডিপির হার? বাজারে বিভিন্ন পণ্যের চাহিদা কমেছে। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়েই কমেছে জিডিপি। অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে বিভিন্ন পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে মাত্র ৮.৪ শতাংশ হারে। তার আগের ত্রৈমাসিকে চাহিদা বেড়েছিল ৯.৯ শতাংশ। সাধারণভাবে গত আর্থিক বছরে জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল কম। আগে হিসাব করা হয়েছিল, ২০১৮-১৯ সালে জিডিপি বৃদ্ধি পেয়েছে ৭.২ শতাংশ হারে। পরে ফের হিসাব করে দেখা যায়, বৃদ্ধির হার তার চেয়ে কম। মাত্র সাত শতাংশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *